ফিটনেস ও রোগ প্রতিরোধ

ফিজিক্যাল ফিটনেস বলতে বোঝানো হয় শারিরীক
সক্ষমতা অর্থাৎ এমন একটি অবস্থা যেখানে শরীরকে সুস্থ রাখা ও শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সক্ষমতা
বাড়ানোর জন্য কাজ করা হয়।

হোম / ফিটনেস ও রোগ প্রতিরোধ

ফিটনেসের সেবাসমূহ

ফিটনেস ট্রেনিং মানুষের শারিরীক সক্ষমতাকে পরিমাপ করে তাকে বৃদ্ধি করা ও শারিরীকভাবে
সুস্থ ও রোগমুক্ত রাখার জন্য আলাদা আলাদা ট্রেনিং পদ্ধতি প্রয়োগ যেখানে প্রতিটি মানুষের সক্ষমতা বিবেচনায়
রেখে তার জন্য আলাদা প্ল্যান করে দেয়া হয়।

এরোবিক এক্সারসাইজ

এরোবিক এক্সারসাইজ সাধারণত এক ধরনের এক্সারসাইজ পদ্ধতি যেখানে শরীরের বড় মাংশপেশীগুলো বেশী কাজ করে। এই এক্সারসাইজ গুলো একই ছন্দে চলে এবং এই ছন্দের পুনরাবৃত্তির নিয়মে চলে।

কার্ডিওরেসপিরেটরি এক্সারসাইজ

কিছু এক্সারসাইজ আছে যেগুলো হৃদপিন্ডে অধিক রক্ত সঞ্চালন করে হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্য ভালো রাখার পাশাপাশি শ্বাস প্রশ্বাসের উন্নতিতে কাজ করে শরীরে অধিক অক্সিজেনের সরবরাহ করে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গের সুস্থতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।

এনডুরেন্স ট্রেনিং

এনডুরেন্স ট্রেনিং সাধারনত করা হয় রোগীর ক্যাপাসিটি এবং কাজ করার ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য। রোগী যদি অল্প হেটেই হাপিয়ে উঠে এনডুরেন্স ট্রেনিং এই ক্যাপাসিটি বাড়ানোর জন্য কাজ করে থাকে।

মাংশপেশীর ট্রেনিং

মাংশপেশীর ট্রেনিং করা হয় মাংশপেশীর কোন সমস্যার সমাধানের জন্য। কোন মাংশপেশী শক্ত থাকলে তার স্ট্রেচিং, কোন মাংশপেশী দুর্বল থাকলে তার স্ট্রেনদেনিং এর পাশাপাশি একটি মাংশপেশীর সাথে অন্যটির সম্পর্ক বের করে তার সমাধান করার জন্য।

ব্যালেন্স ট্রেনিং

ব্যালেন্স ট্রেনিং প্রধানত রোগীর বার্ধক্যজনিত সমস্যা বা কোন নিউরোলজিকাল সমস্যা থাকলে বেশী দরকার হয়। রোগী স্ট্রোকের পরে বা বয়সের থেকে ব্যালেন্সজনিত সমস্যা হতে পারে বা কোন মাংশপেশীর ও জয়েন্টের জটিলতা থেকেও ব্যালেন্সের সমস্যা হতে পারে

ফ্লেক্সিবিলিটি ট্রেনিং

ফ্লেক্সিবিলিটি ট্রেনিং রোগীর মাংশপেশীর দৈর্ঘ্য ঠিক রাখতে ও জয়েন্টে সর্বোচ্চ সীমা পর্যন্ত নাড়াচাড়া করতে সাহায্য করে। বেশীরভাগ মানুষই অলস জীবনযাপন থেকে মাংশপেশীর দৈর্ঘ্য কমে যায় এবং মাংশপেশী শক্ত হয়ে যায় যার ফলে শারিরীক নানা জটিলতার সৃষ্টি হয়, ফ্লেক্সিবিলিটি ট্রেনিং এসব জটিলতার সমাধানে কাজ করে।

শারিরীক ফিটনেস বৃদ্ধি করে যেসব রোগের ঝুকি কমানো সম্ভব

ফিটনেস হচ্ছে শারিরীক সুস্থতার একটি অবস্থা যেখানে এক জন মানুষ তার
দৈনন্দিন সকল কাজ করার জন্য শারিরীকভাবে সক্ষম। শারিরীক ফিটনেস কে রোগ প্রতিরোধের অন্যতম হাতিয়ার
হিসেবে গন্য করা হয়

ফিটনেস বৃদ্ধি যেসব রোগের ঝুকি কমায়

মানুষকে খুব সহজেই তার শারিরীক ফিটনেস বাড়িয়ে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্ত করা যায় এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে বিভিন্ন রোগের ঝুকি কমানো সম্ভব। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু